Skill

ডেটা সংগ্রহ এবং ব্যবস্থাপনা

Computer Science - অ্যাজাইল ডাটা সায়েন্স (Agile Data Science)
249

Agile Data Science এ ডেটা সংগ্রহ এবং ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ ডেটাই মূলত মডেল তৈরির ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। Data Science প্রজেক্টের জন্য ডেটা সংগ্রহ এবং তা সঠিকভাবে ব্যবস্থাপনা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। Agile Methodology ব্যবহারে ডেটা সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনা সহজতর হয় এবং এর কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। Agile পদ্ধতিতে ডেটা সংগ্রহের প্রতিটি ধাপ ইনক্রিমেন্টাল এবং পুনরাবৃত্তিমূলক ভাবে সম্পন্ন হয়, যাতে প্রজেক্টের বিভিন্ন পর্যায়ে নতুন ডেটা সহজেই যুক্ত করা যায় এবং ডেটার গুণগত মান বজায় থাকে।

Agile Data Science এ ডেটা সংগ্রহের প্রক্রিয়া

Agile Data Science প্রজেক্টে ডেটা সংগ্রহ একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া যেখানে নতুন ডেটা সোর্স যুক্ত করা হয় এবং প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন আনা হয়। এটি মূলত স্প্রিন্ট ভিত্তিক হয়, অর্থাৎ প্রতিটি স্প্রিন্টে নির্দিষ্ট পরিমাণ ডেটা সংগ্রহ এবং প্রক্রিয়া করা হয়।

ডেটা সংগ্রহের ধাপগুলো

১. প্রাথমিক চাহিদা নির্ধারণ:

  • প্রথমেই, প্রজেক্টের লক্ষ্যের উপর ভিত্তি করে ডেটা সংগ্রহের প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করা হয়। এতে বুঝা যায়, কী ধরনের ডেটা প্রয়োজন এবং কী উৎস থেকে ডেটা সংগ্রহ করা হবে।
  • প্রাথমিক ডেটা সংগ্রহের এই ধাপে প্রজেক্ট টিমের সদস্যরা বিভিন্ন উৎস থেকে ডেটা সংগ্রহের বিষয়ে সমন্বয় করে।

২. ডেটা সোর্স সিলেকশন এবং সোর্সিং:

  • ডেটা সংগ্রহের জন্য প্রয়োজনীয় উৎস নির্ধারণ করা হয়, যেমন: ডেটাবেজ, API, ওয়েব স্ক্র্যাপিং, অথবা তৃতীয় পক্ষের ডেটাসেট।
  • Agile স্প্রিন্টে প্রতিটি সোর্স থেকে ডেটা সংগ্রহ করা হয় এবং প্রয়োজনমতো এটি আপডেট করা হয়।

৩. ডেটা ইন্টিগ্রেশন:

  • বিভিন্ন উৎস থেকে ডেটা সংগ্রহের পর এগুলোকে একত্রিত করা হয়, যাতে সমস্ত ডেটা একটি কাঠামোতে আসে এবং এটি মডেল তৈরির জন্য ব্যবহৃত হতে পারে।
  • ডেটা ইন্টিগ্রেশনের প্রক্রিয়া চলাকালীন সময়ে প্রতিটি স্প্রিন্টে নতুন ডেটা যুক্ত করা যায়, যা Agile-এর সাহায্যে দ্রুত এবং কার্যকরভাবে করা সম্ভব হয়।

৪. ডেটা প্রি-প্রসেসিং এবং ক্লিনিং:

  • সংগ্রহকৃত ডেটা প্রায়শই বিভিন্ন সমস্যা, যেমন মিসিং ভ্যালু, আউটলায়ার, বা ডুপ্লিকেট ভ্যালু থাকে। ডেটা সায়েন্স প্রজেক্টে এই ডেটাকে ক্লিন এবং প্রি-প্রসেসিং করা প্রয়োজন হয়।
  • Agile এর প্রতিটি স্প্রিন্টে ডেটা ক্লিনিং করা হয়, যাতে বিশুদ্ধ ডেটা ব্যবহার করা যায় এবং প্রয়োজনমতো ডেটাকে ফরম্যাট করা যায়।

Agile Data Science এ ডেটা ব্যবস্থাপনার প্রক্রিয়া

ডেটা ব্যবস্থাপনা বলতে মূলত ডেটা স্টোরেজ, সিকিউরিটি, এবং ডেটার সঠিক ফরম্যাটে সংরক্ষণ এবং ব্যবহারের প্রক্রিয়াকে বোঝানো হয়। Agile Data Science এ ডেটা ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ প্রকল্প চলাকালীন সময়ে নতুন ডেটা যুক্ত এবং আপডেট হতে পারে।

ডেটা ব্যবস্থাপনার ধাপগুলো

১. ডেটা স্টোরেজ এবং সংগঠন:

  • ডেটা সংগ্রহের পর সেটি যথাযথভাবে সংরক্ষণ করা হয়, যাতে এটি সহজে অ্যাক্সেসযোগ্য হয়। সাধারণত ক্লাউড স্টোরেজ বা ডেটাবেজ ব্যবহার করা হয়।
  • Agile পদ্ধতিতে প্রতিটি স্প্রিন্টে ডেটা সংগঠনের কাজ চলমান থাকে, যাতে পরবর্তী স্প্রিন্টে নতুন ডেটা সংযুক্ত করা সহজ হয়।

২. ডেটা ভার্সন কন্ট্রোল:

  • প্রজেক্ট চলাকালীন সময়ে ডেটার বিভিন্ন সংস্করণ তৈরি হতে পারে, যা মডেলের ট্র্যাকিং এবং আপডেটের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ভার্সন কন্ট্রোল ব্যবস্থায় প্রতিটি ডেটা আপডেট ট্র্যাক করা যায়।
  • Agile Data Science এ প্রতিটি ইনক্রিমেন্টে নতুন ডেটা বা ফিচার যুক্ত হলে ডেটার নতুন সংস্করণ তৈরি করা হয় এবং পূর্ববর্তী ডেটা স্টোরেজে সংরক্ষিত থাকে।

৩. ডেটা অ্যাক্সেস এবং সিকিউরিটি:

  • ডেটা অ্যাক্সেস এবং সিকিউরিটি নিশ্চিত করা হয়, যাতে শুধুমাত্র অনুমোদিত ব্যক্তিরা ডেটা অ্যাক্সেস করতে পারে।
  • Agile এ ডেটা ব্যবস্থাপনা চলমান প্রক্রিয়া, ফলে প্রতিটি স্প্রিন্টে সিকিউরিটি চেক করা হয় এবং ডেটা নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়।
  1. ডেটা এনরিচমেন্ট এবং ফিচার ইঞ্জিনিয়ারিং:
    • প্রজেক্টের প্রয়োজন অনুযায়ী ডেটাতে অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্য বা ফিচার যুক্ত করা হয়, যা মডেলের কার্যকারিতা বাড়ায়। ফিচার ইঞ্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে ডেটার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য গঠিত হয় যা মডেলের নির্ভুলতা উন্নত করতে সাহায্য করে।
    • Agile এ প্রতিটি স্প্রিন্টে ফিচার ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ডেটা এনরিচমেন্টের কাজ চলতে থাকে, যাতে মডেলের কার্যকারিতা সময়ের সাথে বাড়ানো যায়।

উদাহরণ

ধরুন একটি প্রজেক্টে প্রাথমিকভাবে একটি মার্কেটিং ক্যাম্পেইনের কার্যকারিতা বিশ্লেষণ করার জন্য ডেটা সংগ্রহ করা হচ্ছে। Agile পদ্ধতিতে এই প্রক্রিয়াটি নিম্নরূপে হতে পারে:

১. প্রথম স্প্রিন্ট: কাস্টমারের মূল ডেটা এবং কেনাকাটার তথ্য সংগ্রহ করা হলো। ডেটা ইন্টিগ্রেট করে একটি প্রাথমিক কাঠামো গঠন করা হলো এবং এটি মডেলে প্রাথমিক বিশ্লেষণের জন্য ব্যবহৃত হলো।

২. দ্বিতীয় স্প্রিন্ট: কাস্টমারের অনলাইন কার্যকলাপের ডেটা সংগ্রহ এবং এতে ফিচার ইঞ্জিনিয়ারিং করা হলো। প্রাথমিক বিশ্লেষণ থেকে ফিডব্যাক অনুযায়ী মডেলটি আপডেট করা হলো।

৩. তৃতীয় স্প্রিন্ট: মার্কেটিং ক্যাম্পেইনের নতুন ডেটা যুক্ত করা হলো এবং এটি মডেলে সংযুক্ত করে মডেলকে পুনঃপ্রশিক্ষণ দেওয়া হলো। প্রতিটি স্প্রিন্টে ডেটা ক্লিনিং এবং প্রি-প্রসেসিং চালানো হলো।

Agile Data Science এ ডেটা সংগ্রহ এবং ব্যবস্থাপনার সুবিধা

১. দ্রুত অভিযোজন: Agile ব্যবহারে নতুন ডেটা সহজেই সংগ্রহ এবং প্রক্রিয়াকরণ করা যায়, যা প্রজেক্টের কর্মক্ষমতা বাড়ায়।

২. ডেটা গুণগত মান বজায়: প্রতিটি স্প্রিন্টে ডেটা ক্লিনিং এবং প্রি-প্রসেসিং এর মাধ্যমে ডেটার মান বজায় রাখা হয়।

৩. ডেটা নিরাপত্তা: প্রতিটি স্প্রিন্টে ডেটা অ্যাক্সেস এবং সিকিউরিটি চেক করা হয়, যা ডেটার নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।

৪. ফিডব্যাক ভিত্তিক পরিবর্তন: ব্যবহারকারীর ফিডব্যাক অনুযায়ী দ্রুত ডেটা আপডেট এবং পরিবর্তন আনা যায়, যা প্রজেক্টের মান উন্নত করে।

উপসংহার

Agile Data Science এ ডেটা সংগ্রহ এবং ব্যবস্থাপনা একটি চলমান প্রক্রিয়া, যেখানে প্রতিটি স্প্রিন্টে ডেটা আপডেট এবং মান যাচাই করা হয়। এর মাধ্যমে ডেটা সঠিকভাবে সংগঠিত এবং নিরাপদ থাকে এবং মডেল উন্নয়নের জন্য সর্বোচ্চ মান বজায় থাকে। Agile ব্যবহারে ডেটা সংগ্রহ এবং ব্যবস্থাপনা আরও কার্যকরী ও ফলপ্রসূ হয়।

ডেটা সোসিং এবং ইনজেস্টিং

227

Agile Data Science-এ ডেটা সোসিং এবং ডেটা ইনজেস্টিং প্রক্রিয়াগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ সঠিক এবং উচ্চ-মানের ডেটা সংগ্রহ এবং পরিচালনা করাই এই প্রক্রিয়ার মূল ভিত্তি। Agile Data Science প্রক্রিয়ায় ডেটা সোসিং এবং ইনজেস্টিং ধাপে ফোকাস করা হয়, যাতে দ্রুত এবং কার্যকরভাবে প্রয়োজনীয় ডেটা সংগ্রহ ও মডেলে অন্তর্ভুক্ত করা যায়। নিচে প্রতিটি ধাপের বিস্তারিত আলোচনা দেওয়া হলো:

ডেটা সোসিং (Data Sourcing)

ডেটা সোসিং বলতে বোঝানো হয় সমস্যার সমাধানে প্রয়োজনীয় ডেটা খুঁজে বের করা ও সংগ্রহ করা। এটি প্রথম ধাপ যেখানে Agile Data Science প্রকল্পের জন্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ডেটা সংগ্রহ করা হয়।

ডেটা সোসিং-এর মূল দিকসমূহ

ডেটা উৎসের সনাক্তকরণ:

  • ডেটা সোসিং-এর প্রথম পদক্ষেপ হলো প্রয়োজনীয় ডেটা সংগ্রহের উপযুক্ত উৎস নির্ধারণ করা। ডেটা সোসিংয়ের সময় অভ্যন্তরীণ এবং বহিরাগত উভয় উৎসকে বিবেচনা করা হয়।
  • অভ্যন্তরীণ উৎস: কোম্পানির নিজস্ব ডেটাবেজ, গ্রাহক লেনদেন, লগ ফাইল, ইত্যাদি।
  • বহিরাগত উৎস: পাবলিক ডেটাসেট, API, ওয়েব স্ক্র্যাপিং, থার্ড-পার্টি ডেটা প্রোভাইডার ইত্যাদি।

ডেটার ধরন ও মান বিবেচনা:

  • ডেটার মান এবং ধরন পরীক্ষা করে দেখা হয় যে এটি কাস্টমার বা প্রকল্পের চাহিদা পূরণে কতটুকু কার্যকর হবে।
  • বিভিন্ন ধরনের ডেটা যেমন: কাঠামোবদ্ধ (Structured), অর্ধ-কাঠামোবদ্ধ (Semi-structured), এবং কাঠামোবিহীন (Unstructured) ডেটা সংগ্রহ করা হয়।

ডেটা অ্যাক্সেস এবং অনুমোদন:

  • ডেটা উৎস থেকে ডেটা সংগ্রহের জন্য প্রয়োজনীয় অনুমোদন ও অ্যাক্সেস পাওয়া গুরুত্বপূর্ণ। কখনো কখনো এটি ডেটা শেয়ারিং অ্যাগ্রিমেন্ট, API কী, অথবা গোপনীয়তা এবং সুরক্ষা নীতিমালার উপর নির্ভর করে।

ডেটা রিফ্রেশমেন্ট ফ্রিকোয়েন্সি নির্ধারণ:

  • ডেটা কতবার আপডেট করা হবে তা নির্ধারণ করাও গুরুত্বপূর্ণ। Agile প্রক্রিয়ায় অনেক সময় প্রকল্পের চাহিদা অনুযায়ী ডেটা রিয়েল-টাইমে অথবা নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর আপডেট করা হয়।
  • উদাহরণস্বরূপ, গ্রাহক চাহিদা পূর্বাভাসে প্রতিদিনের ট্রানজেকশন ডেটা প্রয়োজন হতে পারে, যেখানে মাসিক রিপোর্টের জন্য নির্দিষ্ট সময়ের ডেটা যথেষ্ট হতে পারে।

ডেটার মান যাচাই:

  • সঠিক, নির্ভরযোগ্য, এবং যথাযথ ডেটা সংগ্রহ নিশ্চিত করার জন্য ডেটার মান যাচাই করা হয়। এতে ডুপ্লিকেট ডেটা, মিসিং ভ্যালু, আউটলাইয়ার ইত্যাদি সমস্যাগুলি চিহ্নিত ও সমাধান করা হয়।

ডেটা ইনজেস্টিং (Data Ingesting)

ডেটা ইনজেস্টিং বলতে ডেটাকে সংগ্রহের পর সেটিকে বিভিন্ন সিস্টেমে অন্তর্ভুক্ত বা সন্নিবেশিত করা বোঝায়। এটি একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া যা ডেটাকে এমনভাবে সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাত করে যাতে সেটি মডেল বা বিশ্লেষণের জন্য ব্যবহারযোগ্য হয়।

ডেটা ইনজেস্টিং-এর মূল ধাপসমূহ

ডেটা ইনজেস্ট প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন:

  • ডেটা ইনজেস্টিং এর জন্য সঠিক প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ। এটি সাধারণত ক্লাউড ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম (যেমন: AWS, Google Cloud, Azure), ডেটা ওয়্যারহাউস (যেমন: Snowflake, BigQuery), অথবা ডেটা লেক (যেমন: Hadoop) হতে পারে।

ডেটা ইনজেস্ট টেকনিক নির্বাচন:

  • ডেটা ইনজেস্ট করার দুটি প্রধান পদ্ধতি হলো ব্যাচ ইনজেস্টিং এবং স্ট্রিম ইনজেস্টিং
    • ব্যাচ ইনজেস্টিং: একত্রে বড় আকারের ডেটা সংগ্রহ করে নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর সিস্টেমে ইনজেস্ট করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, প্রতিদিন বা প্রতি ঘণ্টায় ডেটা আপডেট করা।
    • স্ট্রিম ইনজেস্টিং: রিয়েল-টাইম ডেটা প্রসেসিং যেখানে ডেটা ইনজেস্টিং সিস্টেম নিরবিচ্ছিন্নভাবে ডেটা সংগ্রহ করে। যেমন, সেন্সর ডেটা বা ট্রানজেকশন ডেটা।

ডেটা ট্রান্সফর্মেশন এবং প্রি-প্রসেসিং:

  • ডেটা ইনজেস্ট করার সময় সেটিকে সঠিক ফরম্যাটে পরিণত করা হয়। ডেটার ক্লিনিং, স্কেলিং, এনকোডিং ইত্যাদি কাজ এই পর্যায়ে করা হয়। এটি ডেটার মান উন্নয়নে সাহায্য করে এবং মডেলের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।

ডেটা স্টোরেজ ও আর্কিটেকচার:

  • ডেটা ইনজেস্টিং-এর পর এটি সঠিকভাবে স্টোর করা জরুরি। ডেটাকে এমনভাবে সঞ্চয় করা হয় যাতে এটি সহজেই ব্যবহৃত হতে পারে।
  • ডেটা ওয়্যারহাউস এবং ডেটা লেক উভয়ই ডেটা সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হয়। ওয়্যারহাউস কাঠামোবদ্ধ ডেটার জন্য এবং লেক অর্ধ-কাঠামোবদ্ধ ও কাঠামোবিহীন ডেটার জন্য ব্যবহৃত হয়।

ডেটার ইন্টিগ্রিটি এবং গুণমান বজায় রাখা:

  • ইনজেস্টিংয়ের সময় ডেটার ইন্টিগ্রিটি রক্ষা করা জরুরি। ডেটা প্রাসঙ্গিক এবং সঠিক কিনা তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন যাচাইকরণ প্রক্রিয়া পরিচালিত হয়।

রিয়েল-টাইম এবং নিরবচ্ছিন্ন ফিড:

  • Agile Data Science প্রকল্পে অনেক সময় রিয়েল-টাইম ডেটা প্রয়োজন হতে পারে। এ ধরনের ক্ষেত্রে ডেটা ইনজেস্টিং সিস্টেমকে নিরবচ্ছিন্ন ফিড সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হয়।

Agile Data Science এ ডেটা সোসিং এবং ইনজেস্টিং-এর গুরুত্ব

  1. দ্রুত ফলাফল সরবরাহ: Agile Data Science প্রকল্পে দ্রুত ফলাফল সরবরাহ করার জন্য ডেটা সোসিং এবং ইনজেস্টিং যথাযথভাবে পরিচালনা করা জরুরি।
  2. রিয়েল-টাইম ডেটা প্রসেসিং: ডেটা ইনজেস্টিং-এর সময় সঠিক পদ্ধতি ব্যবহার করে প্রকল্পে রিয়েল-টাইম ডেটা প্রসেসিং সক্ষম হয়, যা Agile প্রক্রিয়ায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
  3. ডেটার মান ও নির্ভরযোগ্যতা: ডেটা সোসিং এবং ইনজেস্টিংয়ের সময় ডেটার মান যাচাই করার ফলে প্রজেক্টের পারফরম্যান্স উন্নত হয় এবং নির্ভরযোগ্য ফলাফল পাওয়া যায়।
  4. নিয়মিত আপডেট: Agile Data Science প্রক্রিয়ায় নিয়মিত আপডেটের জন্য ডেটা সোসিং ও ইনজেস্টিং কার্যক্রম ধারাবাহিকভাবে পরিচালিত হয় যা প্রকল্পের উন্নয়নে সহায়ক।

সংক্ষেপে

Agile Data Science এ ডেটা সোসিং এবং ইনজেস্টিং প্রক্রিয়া সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে পারলে প্রকল্পের গতি এবং ফলাফলের নির্ভুলতা বৃদ্ধি পায়। ডেটা সোসিং এবং ইনজেস্টিং-এ ফোকাস করে দ্রুত, মানসম্মত এবং কার্যকরী ডেটা সায়েন্স প্রকল্পের মাধ্যমে কাস্টমারের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হয়।

API এবং ওয়েব স্ক্র্যাপিং ব্যবহার করে ডেটা সংগ্রহ

255

Agile Data Science এ API এবং ওয়েব স্ক্র্যাপিং ব্যবহার করে ডেটা সংগ্রহ একটি কার্যকর এবং সাধারণ পদ্ধতি। Data Science প্রজেক্টের জন্য প্রয়োজনীয় ডেটা বিভিন্ন উৎস থেকে সংগ্রহ করা হয়, এবং API ও ওয়েব স্ক্র্যাপিং এই ক্ষেত্রে দ্রুত এবং সহজে ডেটা সংগ্রহ করতে সহায়ক। Agile পদ্ধতিতে API এবং ওয়েব স্ক্র্যাপিং ব্যবহারের মাধ্যমে প্রতিটি স্প্রিন্টে নতুন ডেটা সংগ্রহ এবং আপডেট করা সহজ হয়।

API এর মাধ্যমে ডেটা সংগ্রহ

API (Application Programming Interface) একটি ইন্টারফেস যা এক সিস্টেম থেকে অন্য সিস্টেমে ডেটা আদান-প্রদান করার অনুমতি দেয়। অনেক সংস্থা এবং ওয়েবসাইট তাদের ডেটা অ্যাক্সেসের জন্য API প্রদান করে, যেমন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম, ব্যাংকিং সিস্টেম, আবহাওয়ার তথ্য প্রদানকারী সংস্থা ইত্যাদি।

API এর মাধ্যমে ডেটা সংগ্রহের ধাপসমূহ

১. API নির্বাচন এবং ডকুমেন্টেশন পড়া:

  • প্রজেক্টের প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিক API নির্বাচন করা প্রথম পদক্ষেপ। API ডকুমেন্টেশন থেকে API এর কার্যপ্রণালী এবং সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে জেনে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
  • API কীভাবে ডেটা সরবরাহ করে এবং এর লিমিটেশন ও অথেন্টিকেশন প্রক্রিয়া কী, তা জানা প্রয়োজন।

২. API অথেন্টিকেশন:

  • বেশিরভাগ API ব্যবহারের জন্য অথেন্টিকেশন প্রয়োজন। এই অথেন্টিকেশন সাধারণত API কী বা টোকেন এর মাধ্যমে পরিচালিত হয়, যা ডেভেলপারকে সেই API ব্যবহার করার অনুমতি দেয়।
  • প্রতিটি স্প্রিন্টে API অথেন্টিকেশন নিশ্চিত করে ডেটা সংগ্রহের কাজ শুরু করা হয়।

API রিকোয়েস্ট এবং ডেটা ফেচিং:

  • API এর মাধ্যমে ডেটা সংগ্রহ করতে হলে, নির্দিষ্ট এন্ডপয়েন্টে GET, POST, বা PUT রিকোয়েস্ট পাঠাতে হয়। GET রিকোয়েস্ট সাধারণত ডেটা সংগ্রহের জন্য ব্যবহৃত হয়।
  • JSON বা XML ফরম্যাটে API থেকে ডেটা পাওয়া যায়, যা প্রায়শই সহজে ডেটা সায়েন্স মডেল বা বিশ্লেষণের জন্য ব্যবহৃত হতে পারে।

ডেটা স্টোরেজ এবং প্রসেসিং:

  • API থেকে ডেটা সংগ্রহের পরে সেটি সংরক্ষণ করা হয় এবং পরবর্তী ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত করা হয়।
  • Agile এর প্রতিটি স্প্রিন্টে API এর মাধ্যমে ডেটা আপডেট বা নতুন ডেটা সংগ্রহ করা যায়, যা প্রজেক্টের ধারাবাহিক উন্নয়ন এবং পরিবর্তনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

API ব্যবহার করে ডেটা সংগ্রহের সুবিধা

১. দ্রুত এবং নির্ভুল ডেটা সংগ্রহ: API ব্যবহার করে খুব দ্রুত নির্ভুল ডেটা সংগ্রহ করা সম্ভব হয়, কারণ এটি সরাসরি মূল উৎস থেকে ডেটা প্রদান করে।

২. রিয়েল-টাইম ডেটা আপডেট: অনেক API রিয়েল-টাইম ডেটা প্রদান করে, যা দ্রুত পরিবর্তনশীল ডেটা বিশ্লেষণের জন্য উপযোগী।

৩. Agile এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ: API এর মাধ্যমে ডেটা সংগ্রহের প্রতিটি ধাপকে Agile স্প্রিন্টে ভাগ করা যায়, ফলে প্রতিটি স্প্রিন্টে নতুন ডেটা যুক্ত এবং আপডেট করা যায়।

উদাহরণ

একটি ই-কমার্স প্রজেক্টে API ব্যবহার করে প্রতিদিনের কাস্টমার ট্রানজেকশন ডেটা সংগ্রহ করা যায়, যা মডেল উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি স্প্রিন্টে API এর মাধ্যমে ট্রানজেকশন ডেটা সংগ্রহ করা হলে মডেল নিয়মিত আপডেট এবং উন্নত করা সহজ হয়।


ওয়েব স্ক্র্যাপিং এর মাধ্যমে ডেটা সংগ্রহ

ওয়েব স্ক্র্যাপিং একটি পদ্ধতি, যা দিয়ে বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে ডেটা সংগ্রহ করা হয়। যখন নির্দিষ্ট ডেটা API এর মাধ্যমে অ্যাক্সেস করা সম্ভব হয় না, তখন ওয়েব স্ক্র্যাপিং ব্যবহৃত হয়। Python এর মতো প্রোগ্রামিং ভাষার মাধ্যমে ওয়েব স্ক্র্যাপিং খুবই জনপ্রিয় এবং সহজ।

ওয়েব স্ক্র্যাপিং এর মাধ্যমে ডেটা সংগ্রহের ধাপসমূহ

১. ওয়েবসাইট বিশ্লেষণ:

  • প্রথমে, লক্ষ্য করা ওয়েবসাইটের কাঠামো বিশ্লেষণ করা হয় এবং এটি থেকে কীভাবে ডেটা সংগ্রহ করা যায় তা নির্ধারণ করা হয়।
  • HTML ট্যাগ এবং কাঠামো বিশ্লেষণ করে নির্দিষ্ট ডেটা পাওয়ার পদ্ধতি জানা হয়।

২. স্ক্র্যাপিং টুল এবং লাইব্রেরি নির্বাচন:

  • Python এ BeautifulSoup, Selenium, Scrapy ইত্যাদি জনপ্রিয় স্ক্র্যাপিং টুল এবং লাইব্রেরি রয়েছে যা HTML এবং CSS থেকে ডেটা সংগ্রহ করতে সাহায্য করে।
  • প্রতিটি স্প্রিন্টে স্ক্র্যাপিং টুল ব্যবহার করে ডেটা সংগ্রহ করা হয়, যা ডেটা এনালাইসিস এবং মডেল ট্রেনিংয়ে সহায়ক।

স্ক্র্যাপিং এবং ডেটা এক্সট্রাকশন:

  • ওয়েব স্ক্র্যাপিং কোডের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ডেটা এক্সট্রাক্ট করা হয় এবং JSON, CSV বা Excel ফরম্যাটে সংরক্ষণ করা হয়।
  • প্রতিটি স্প্রিন্টে নতুন ডেটা এক্সট্রাক্ট করে প্রয়োজন অনুযায়ী সংরক্ষণ করা হয় এবং এনালাইসিসে ব্যবহার করা হয়।

ডেটা ক্লিনিং এবং স্টোরেজ:

  • স্ক্র্যাপ করা ডেটায় প্রায়ই অনেক অপ্রয়োজনীয় তথ্য থাকে, যা মডেল বা বিশ্লেষণে উপযোগী নয়। তাই ডেটা ক্লিনিং এর মাধ্যমে অপ্রয়োজনীয় তথ্য সরিয়ে রাখা হয়।
  • Agile পদ্ধতিতে প্রতিটি স্প্রিন্টে ডেটা ক্লিনিং এবং সঠিক ফরম্যাটে সংরক্ষণ করা হয়, যাতে এটি সহজেই ব্যবহারযোগ্য হয়।

ওয়েব স্ক্র্যাপিং ব্যবহার করে ডেটা সংগ্রহের সুবিধা

১. অ্যাক্সেসযোগ্যতা বৃদ্ধি: অনেক সময় API নেই এমন ওয়েবসাইট থেকে ডেটা সংগ্রহ করা প্রয়োজন হয়; ওয়েব স্ক্র্যাপিংয়ের মাধ্যমে এটি সহজ হয়।

২. Agile এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ: প্রতিটি স্প্রিন্টে নতুন ডেটা সংগ্রহ এবং আপডেট করা যায়, যা মডেল ট্রেনিং এবং আপডেটে সহায়ক হয়।

৩. ডেটার বৈচিত্র্য: ওয়েব স্ক্র্যাপিংয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন উৎস থেকে বিভিন্ন ধরনের ডেটা সংগ্রহ করা যায়, যা বিশ্লেষণে বৈচিত্র্য আনে।

উদাহরণ

ধরা যাক, একটি প্রজেক্টে প্রতিযোগীদের পণ্যের মূল্য, পর্যালোচনা, এবং জনপ্রিয়তা পর্যবেক্ষণ করার প্রয়োজন রয়েছে। API এর অনুপস্থিতিতে ওয়েব স্ক্র্যাপিং ব্যবহার করে প্রতিযোগী ওয়েবসাইট থেকে এই ডেটা সংগ্রহ করা যায় এবং প্রতিটি স্প্রিন্টে নতুন তথ্য সংযুক্ত করা যায়।


Agile Data Science এ API এবং ওয়েব স্ক্র্যাপিং এর সংমিশ্রণ

Agile Data Science এ API এবং ওয়েব স্ক্র্যাপিং এর সংমিশ্রণ ব্যবহারে ডেটা সংগ্রহ এবং ব্যবস্থাপনা খুবই সহজ হয়। প্রতিটি স্প্রিন্টে নতুন ডেটা API বা ওয়েব স্ক্র্যাপিং এর মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয় এবং সেগুলো মডেলে ইনপুট হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

সুবিধাসমূহ

১. দ্রুত অভিযোজন: API এবং ওয়েব স্ক্র্যাপিংয়ের মাধ্যমে প্রতিটি স্প্রিন্টে নতুন ডেটা সংগ্রহ করে দ্রুত ডেটা এনালাইসিস এবং মডেল ট্রেনিং করা যায়।

২. ফিডব্যাক ভিত্তিক পরিবর্তন: ব্যবহারকারীর ফিডব্যাকের ভিত্তিতে ডেটা সোর্স পরিবর্তন এবং ডেটা আপডেট করা যায়।

৩. রিয়েল-টাইম বিশ্লেষণ: রিয়েল-টাইম ডেটা সংগ্রহ করে দ্রুত এনালাইসিস এবং পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে চলা সহজ হয়।

উপসংহার

Agile Data Science এ API এবং ওয়েব স্ক্র্যাপিং এর মাধ্যমে ডেটা সংগ্রহ এবং ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত কার্যকর এবং উপযোগী পদ্ধতি। এর মাধ্যমে প্রতিটি স্প্রিন্টে নতুন ডেটা সংগ্রহ এবং বিশ্লেষণ করা সম্ভব হয়, যা ডেটা সায়েন্স প্রজেক্টের উন্নয়নকে আরও দ্রুত এবং কার্যকরী করে তোলে।

ডেটা স্টোরেজ এবং ডেটাবেস ব্যবস্থাপনা (SQL এবং NoSQL)

242

Agile Data Science-এ ডেটা স্টোরেজ এবং ডেটাবেস ব্যবস্থাপনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই ক্ষেত্রে ডেটা স্টোরেজ বলতে ডেটা সংরক্ষণ করার পদ্ধতি বোঝায়, যা Agile Data Science প্রকল্পের বিভিন্ন পর্যায়ে প্রয়োজনীয় ডেটা দ্রুত এবং কার্যকরভাবে অ্যাক্সেস ও প্রসেস করার সুযোগ দেয়। SQL এবং NoSQL ডেটাবেস উভয়ই বিভিন্ন ধরনের ডেটা স্টোরেজ সমাধান প্রদান করে, এবং Agile প্রক্রিয়ায় এই দুটি ধরনের ডেটাবেস ব্যবস্থাপনা বিভিন্ন পরিস্থিতিতে ব্যবহার করা হয়।

Agile Data Science এ ডেটা স্টোরেজ

ডেটা স্টোরেজের প্রধান উদ্দেশ্য হল ডেটা সহজে সংরক্ষণ ও অ্যাক্সেস করা এবং এটি রিয়েল-টাইম বা ব্যাচ প্রক্রিয়াজাত করার উপযোগী করা। Agile Data Science-এ বিভিন্ন ধরনের স্টোরেজ সলিউশন ব্যবহৃত হয়, যেমনঃ

ডেটা লেক:

  • ডেটা লেক হলো এমন একটি স্টোরেজ সিস্টেম যা কাঠামোবদ্ধ (Structured), অর্ধ-কাঠামোবদ্ধ (Semi-structured), এবং কাঠামোবিহীন (Unstructured) ডেটা সংরক্ষণ করতে সক্ষম।
  • সাধারণত, ডেটা লেক সিস্টেমে (যেমন Hadoop, Amazon S3) প্রচুর পরিমাণে ডেটা জমা হয় যা পরবর্তীতে ডেটা সায়েন্স, মেশিন লার্নিং এবং বিশ্লেষণের জন্য ব্যবহার করা হয়।
  • Agile Data Science প্রকল্পে ডেটা লেক ব্যবহার করা হয় যখন বিভিন্ন ধরনের ডেটা স্টোরেজের প্রয়োজন হয় এবং এটি সহজেই প্রসেস করা যায়।

ডেটা ওয়্যারহাউস:

  • ডেটা ওয়্যারহাউস হচ্ছে এমন একটি ডেটা স্টোরেজ যেখানে মূলত কাঠামোবদ্ধ ডেটা জমা হয়। এতে ডেটা এনালিটিক্স ও রিপোর্টিংয়ের জন্য ভালোভাবে সংগঠিত এবং প্রস্তুত রাখা হয়।
  • Snowflake, Google BigQuery, Amazon Redshift ইত্যাদি ক্লাউড ভিত্তিক ডেটা ওয়্যারহাউস সমাধান Agile Data Science-এ ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এতে বড় আকারের ডেটা এনালিটিক্স সহজ হয়।
  • Agile Data Science-এ ডেটা ওয়্যারহাউস ব্যবহৃত হয় যখন কাঠামোবদ্ধ ডেটা দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে বিশ্লেষণের প্রয়োজন হয়।

ক্যাশড ডেটা স্টোরেজ:

  • Redis, Memcached ইত্যাদি ক্যাশিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয় যখন ডেটা দ্রুততম সময়ে অ্যাক্সেস করা প্রয়োজন।
  • এটি ডেটা সায়েন্স প্রকল্পে ব্যবহৃত হয় যখন API-র মাধ্যমে রিয়েল-টাইম ডেটা সংগ্রহ বা ডেটা প্রসেসিং প্রয়োজন হয়।

SQL এবং NoSQL ডেটাবেস ব্যবস্থাপনা

ডেটাবেস ব্যবস্থাপনা হলো ডেটাবেসের মাধ্যমে ডেটা স্টোর, আপডেট, রিড, এবং ম্যানেজ করার প্রক্রিয়া। SQL এবং NoSQL ডেটাবেস Agile Data Science প্রকল্পে বিভিন্ন প্রয়োজন পূরণে ব্যবহৃত হয়।

SQL ডেটাবেস ব্যবস্থাপনা

SQL (Structured Query Language) ডেটাবেসগুলি মূলত কাঠামোবদ্ধ ডেটার জন্য ব্যবহৃত হয়, যেখানে ডেটাকে সারি এবং কলামের মাধ্যমে টেবিলে সংরক্ষণ করা হয়। SQL ডেটাবেস ব্যবস্থাপনা Agile Data Science-এ বিভিন্নভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

রিলেশনাল ডেটা মডেল:

  • SQL ডেটাবেসে ডেটা রিলেশনাল মডেলে সঞ্চিত হয়, যা রেকর্ডগুলির মধ্যে সম্পর্ক নির্ধারণ করতে সহায়ক। উদাহরণস্বরূপ, গ্রাহক ও তাদের ট্রানজেকশন ডেটা দুটি পৃথক টেবিলে সঞ্চিত থাকলেও তারা সম্পর্কিত হতে পারে।

ডেটা অখণ্ডতা এবং সঠিকতা:

  • SQL ডেটাবেস ডেটা সঠিকতা এবং অখণ্ডতা বজায় রাখতে ট্রানজেকশনাল কনসিস্টেন্সি (ACID) সমর্থন করে। এতে ডেটা সঠিক এবং নির্ভুল থাকে।

সাধারণত ব্যবহৃত SQL ডেটাবেস:

  • MySQL, PostgreSQL, Oracle, এবং Microsoft SQL Server Agile Data Science-এ ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়, যেখানে কাঠামোবদ্ধ ডেটা এবং ট্রানজেকশনাল ডেটা সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা প্রয়োজন।

ডেটা বিশ্লেষণ এবং জটিল কুয়েরি:

  • SQL-এ জটিল কুয়েরি করা যায় যা রিলেশনাল ডেটার বিশ্লেষণকে সহজ করে। এ কারণে ডেটা সায়েন্স এবং BI রিপোর্টিংয়ের ক্ষেত্রে SQL গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

ব্যাচ প্রসেসিং:

  • SQL ডেটাবেস ব্যবহারের ক্ষেত্রে ব্যাচ প্রসেসিং সহজ হয়, যেখানে ডেটাকে নির্দিষ্ট সময় পরপর আপডেট করা হয়। এ ধরণের প্রসেসিং সিস্টেমে ডেটা কনসিস্টেন্ট থাকে এবং বিশ্লেষণে সুবিধা পাওয়া যায়।

NoSQL ডেটাবেস ব্যবস্থাপনা

NoSQL ডেটাবেস ব্যবস্থাপনা কাঠামোবিহীন বা আধা-কাঠামোবদ্ধ ডেটার জন্য ব্যবহৃত হয়। Agile Data Science-এ NoSQL ডেটাবেস ব্যবহৃত হয় যখন ডেটা সম্পর্কিত জটিলতা বা বৈচিত্র্য রয়েছে এবং যেখানে ফ্লেক্সিবিলিটি প্রয়োজন।

নন-রিলেশনাল ডেটা মডেল:

  • NoSQL ডেটাবেসে ডেটা বিভিন্ন কাঠামোতে (যেমন: ডকুমেন্ট, কী-ভ্যালু, কলাম-ওরিয়েন্টেড, এবং গ্রাফ) সংরক্ষণ করা যায়। এর ফলে এটি অত্যন্ত ফ্লেক্সিবল হয় এবং বড় আকারের অর্ধ-কাঠামোবদ্ধ বা কাঠামোবিহীন ডেটার সাথে কাজ করার জন্য উপযোগী।

উচ্চ স্কেলেবিলিটি এবং পারফরম্যান্স:

  • NoSQL ডেটাবেসগুলি হরাইজন্টাল স্কেলিং সমর্থন করে, অর্থাৎ সার্ভার সংখ্যা বাড়িয়ে সহজে স্কেল করা যায়। এতে বড় আকারের ডেটা দ্রুত এবং কার্যকরভাবে প্রসেস করা সম্ভব হয়।

সাধারণত ব্যবহৃত NoSQL ডেটাবেস:

  • MongoDB, Cassandra, Couchbase, এবং DynamoDB জনপ্রিয় NoSQL ডেটাবেস, যা Agile Data Science প্রক্রিয়াতে ব্যবহৃত হয় বিশেষ করে রিয়েল-টাইম ডেটা প্রসেসিং বা কাঠামোবিহীন ডেটার জন্য।

রিয়েল-টাইম ডেটা প্রসেসিং:

  • NoSQL ডেটাবেসগুলি রিয়েল-টাইম ডেটা প্রসেসিংয়ে কার্যকর, যেমন: MongoDB বা Cassandra দিয়ে স্ট্রিমিং ডেটা সংগ্রহ করে তাৎক্ষণিকভাবে বিশ্লেষণ করা যায়।

স্কিমাহীন ডেটা:

  • NoSQL ডেটাবেস স্কিমাহীন, অর্থাৎ প্রতিটি এন্ট্রি আলাদা আলাদা ডেটা পয়েন্ট থাকতে পারে। এতে ডেটার বৈচিত্র্য থাকা সত্ত্বেও তা সংগ্রহ এবং বিশ্লেষণ সহজ হয়।

অত্যন্ত জটিল ডেটা স্ট্রাকচার:

  • NoSQL ডেটাবেস বিভিন্ন ধরনের জটিল ডেটা স্ট্রাকচার (যেমন গ্রাফ বা হায়ারার্কিকাল ডেটা) স্টোর করতে সক্ষম, যা রিলেশনাল মডেলের ক্ষেত্রে কঠিন হতে পারে।

Agile Data Science এ SQL এবং NoSQL ব্যবহারের ক্ষেত্রে পার্থক্য ও উপযোগিতা

বৈশিষ্ট্যSQL ডেটাবেসNoSQL ডেটাবেস
ডেটা মডেলরিলেশনালনন-রিলেশনাল (ডকুমেন্ট, কী-ভ্যালু, গ্রাফ ইত্যাদি)
ডেটা অখণ্ডতাউচ্চ (ACID সমর্থন)সাধারণত BASE (Basic Availability, Soft state, Eventual consistency)
স্কেলিংভার্টিকাল (সার্ভারের ক্ষমতা বাড়ানো)হরাইজন্টাল (সার্ভার সংখ্যা বাড়ানো)
কাঠামোকাঠামোবদ্ধ ডেটাকাঠামোবিহীন বা আধা-কাঠামোবদ্ধ ডেটা
বিশ্লেষণজটিল কুয়েরি এবং ব্যাচ প্রসেসিং উপযোগীরিয়েল-টাইম বিশ্লেষণ এবং স্ট্রিমিং উপযোগী
ব্যবহৃত পরিস্থিতিট্রানজেকশনাল ডেটা, কাঠামোবদ্ধ ডেটার জন্যদ্রুত পরিবর্তনশীল এবং অর্ধ-কাঠামোবদ্ধ ডেটার জন্য

সংক্ষেপে

Agile Data Science এ SQL এবং NoSQL ডেটাবেস ব্যবস্থাপনা কাস্টমারের চাহিদা, ডেটার ধরন, এবং প্রক্রিয়াজাত করার ধরন অনুযায়ী নির্বাচন করা হয়। SQL ডেটাবেস ব্যবহৃত হয় যখন কাঠামোবদ্ধ, সম্পর্কিত এবং নির্ভরযোগ্য ডেটার প্রয়োজন হয়। অন্যদিকে, NoSQL ব্যবহৃত হয় যখন ফ্লেক্সিবিলিটি, স্কেলেবিলিটি এবং রিয়েল-টাইম ডেটা প্রক্রিয়াকরণের প্রয়োজন হয়। এই দুই ডেটাবেস ব্যবস্থাপনা মডেলের মাধ্যমে Agile Data Science প্রকল্পগুলি আরও দ্রুত, দক্ষ এবং কাস্টমার কেন্দ্রিক করা সম্ভব হয়।

ডেটা গুণগত মান এবং পরিচ্ছন্নতার টেকনিক

285

Agile Data Science এ ডেটার গুণগত মান এবং পরিচ্ছন্নতা (ডেটা ক্লিনিং) নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ উচ্চমানের, বিশুদ্ধ ডেটা সঠিক বিশ্লেষণ ও মডেল তৈরির মূল ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। Agile পদ্ধতিতে প্রতিটি স্প্রিন্ট বা ইন্টারেশনে ডেটার গুণগত মান এবং পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা হয়, যা ধারাবাহিকভাবে প্রজেক্টের মানোন্নয়নে সহায়ক।

Agile Data Science এ ডেটার গুণগত মান নিশ্চিত করা

ডেটার গুণগত মান নিশ্চিত করার জন্য নির্দিষ্ট কিছু কৌশল ও টেকনিক ব্যবহার করা হয়, যা নিম্নরূপ:

১. ডেটার যথার্থতা (Accuracy)

  • অর্থ: ডেটার যথার্থতা বলতে ডেটা কতটা সঠিক এবং নির্ভুল তা বোঝায়। যথার্থতা নিশ্চিত করতে ডেটার সোর্স এবং মূল উৎস পরীক্ষা করা হয়।
  • টেকনিক:
    • ডেটা সোর্সের বিশ্বস্ততা যাচাই করে নির্ভুল ডেটা সংগ্রহ করা।
    • ভুল তথ্য, ডুপ্লিকেট এবং অসম্ভব মান শনাক্ত ও মুছে ফেলা।
    • ডেটা সংগ্রহের পরে এর গুণগত মান যাচাই এবং প্রয়োজনীয় অ্যাডজাস্টমেন্ট করা।

২. ডেটার সামঞ্জস্যতা (Consistency)

  • অর্থ: ডেটার সামঞ্জস্যতা নিশ্চিত করে যে, একই বৈশিষ্ট্যের জন্য ডেটা বিভিন্ন সোর্স বা ইনপুটে একই রকম থাকে।
  • টেকনিক:
    • ডেটা সোর্স থেকে সংগ্রহ করার সময় একরূপতা নিশ্চিত করা।
    • ডেটার ডুপ্লিকেট মানগুলো সরিয়ে বা ম্যানেজ করে সামঞ্জস্য বজায় রাখা।
    • প্রতিটি স্প্রিন্টে ডেটা রিভিউ এবং স্ট্যান্ডার্ডাইজ করা, যাতে ডেটার সামঞ্জস্যতা থাকে।

৩. ডেটার পূর্ণতা (Completeness)

  • অর্থ: ডেটা পূর্ণতা বলতে বোঝায়, একটি বৈশিষ্ট্যের জন্য সব তথ্য ডেটাসেটে বিদ্যমান আছে কিনা। অসম্পূর্ণ ডেটা প্রায়ই মডেলিং বা বিশ্লেষণে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।
  • টেকনিক:
    • ডেটাসেটের মিসিং ভ্যালু বিশ্লেষণ করা এবং সেগুলো পূরণ করা।
    • মিসিং ভ্যালু থাকলে ডেটার অ্যাভারেজ, মিডিয়ান, বা অন্য কোনো উপযুক্ত ফিলিং টেকনিক প্রয়োগ করা।
    • প্রয়োজনীয় ডেটা না থাকলে অতিরিক্ত সোর্স থেকে ডেটা সংগ্রহ করে পূর্ণতা নিশ্চিত করা।

৪. ডেটার প্রাসঙ্গিকতা (Relevance)

  • অর্থ: ডেটা প্রাসঙ্গিকতা বলতে বোঝায়, নির্দিষ্ট প্রজেক্ট বা মডেলের জন্য ডেটা কতটা উপযোগী।
  • টেকনিক:
    • মডেল এবং বিশ্লেষণের জন্য প্রয়োজনীয় ফিচার বা বৈশিষ্ট্যগুলো নির্বাচন করা।
    • অতিরিক্ত বা অপ্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য অপসারণ করা।
    • প্রজেক্টের প্রয়োজন অনুযায়ী ডেটার ফিল্টারিং করা।

৫. ডেটার সময়োপযোগিতা (Timeliness)

  • অর্থ: সময়োপযোগিতা নিশ্চিত করে যে, ডেটা সর্বশেষ এবং প্রাসঙ্গিক সময়ের জন্য প্রযোজ্য।
  • টেকনিক:
    • নির্দিষ্ট সময় অন্তর ডেটা আপডেট করা।
    • পুরানো ডেটা বাদ দেওয়া এবং নতুন ডেটা অন্তর্ভুক্ত করা।
    • রিয়েল-টাইম বা প্রয়োজনীয় সময়ে API বা স্ক্র্যাপিংয়ের মাধ্যমে ডেটা সংগ্রহ করা।

Agile Data Science এ ডেটা পরিচ্ছন্নতার (Data Cleaning) টেকনিক

Agile Data Science এ ডেটা পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন টেকনিক ব্যবহার করা হয়। প্রতিটি স্প্রিন্টে ডেটা পরিচ্ছন্নতার কাজ চলমান থাকে, যাতে প্রতিটি ইন্টারেশনে বিশুদ্ধ ডেটা ব্যবহার করা যায়। এখানে কিছু সাধারণ ডেটা ক্লিনিং টেকনিক উল্লেখ করা হলো:

১. মিসিং ভ্যালু ম্যানেজমেন্ট

  • অর্থ: ডেটাসেটে মিসিং ভ্যালু বা অনুপস্থিত মান প্রায়শই সমস্যা সৃষ্টি করে। মিসিং ভ্যালু থাকলে মডেল সঠিকভাবে ট্রেনিং নেয় না।
  • টেকনিক:
    • ফিলিং মিসিং ভ্যালু: মিসিং ভ্যালু পূরণ করতে অ্যাভারেজ, মিডিয়ান, মোড ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়।
    • মিসিং ভ্যালু বাদ দেওয়া: প্রয়োজনে ডেটাসেট থেকে মিসিং ভ্যালু বিশিষ্ট সারি বা কলাম মুছে ফেলা যায়।
    • ফরোয়ার্ড ফিলিং এবং ব্যাকওয়ার্ড ফিলিং: টাইম সিরিজ ডেটাতে মিসিং ভ্যালু পূরণের জন্য পূর্ববর্তী বা পরবর্তী মান ব্যবহার করা যায়।

২. আউটলায়ার ম্যানেজমেন্ট

  • অর্থ: আউটলায়ার হলো ডেটার এমন মান যা অন্য মানগুলোর তুলনায় অনেক বেশি বা কম, যা বিশ্লেষণ বা মডেলের পারফরমেন্সকে প্রভাবিত করতে পারে।
  • টেকনিক:
    • আউটলায়ার শনাক্ত করা: IQR (Interquartile Range), Z-score, এবং ভিজ্যুয়ালাইজেশন (বক্সপ্লট, হিস্টোগ্রাম) এর মাধ্যমে আউটলায়ার শনাক্ত করা যায়।
    • আউটলায়ার মুছে ফেলা বা রিকোডিং করা: আউটলায়ার সরিয়ে ফেলা অথবা প্রয়োজনীয় রেঞ্জে আনতে মান পরিবর্তন করা যায়।
    • ক্লিপিং টেকনিক: আউটলায়ার ভ্যালু এক নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে ক্লিপ করা।

৩. ডুপ্লিকেট মান সরানো

  • অর্থ: অনেক সময় ডেটাসেটে ডুপ্লিকেট মান থাকে, যা ডেটার মানকে প্রভাবিত করতে পারে।
  • টেকনিক:
    • ডুপ্লিকেট রো শনাক্ত করা: ডুপ্লিকেট রো শনাক্ত করতে প্যান্ডাস লাইব্রেরির drop_duplicates() ফাংশন ব্যবহার করা যায়।
    • ডুপ্লিকেট সরানো: ডেটাসেট থেকে ডুপ্লিকেট রো সরিয়ে ফেলা।

৪. ডেটার স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন

  • অর্থ: স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন ডেটার ইউনিট ও ফরম্যাট একরূপে আনার প্রক্রিয়া।
  • টেকনিক:
    • স্কেলিং এবং নরমালাইজেশন: ডেটা স্কেলিং এবং নরমালাইজেশন করে মানগুলিকে একটি নির্দিষ্ট রেঞ্জে নিয়ে আসা।
    • ডেট টাইপ কনভার্সন: ভিন্ন ফরম্যাটের ডেটাকে সঠিক টাইপে কনভার্ট করা, যেমন ডেটা টাইপ ঠিক করা, ক্যাটেগরিক্যাল ভেরিয়েবলকে ইন্টিজার বা ওয়ান-হট এনকোড করা।

৫. ফরম্যাটিং এবং স্ট্রাকচারিং

  • অর্থ: ডেটাকে একটি সুনির্দিষ্ট ফরম্যাট এবং স্ট্রাকচারে সাজানো।
  • টেকনিক:
    • ক্যাটেগরিক্যাল ভেরিয়েবল এনকোডিং: ক্যাটেগরিক্যাল ভেরিয়েবলগুলোকে ওয়ান-হট এনকোডিং, লেবেল এনকোডিং-এর মাধ্যমে সংখ্যায় রূপান্তর করা।
    • ডেট ফরম্যাট ঠিক করা: টাইম-স্ট্যাম্প বা ডেট ফরম্যাট ঠিক করা, যাতে এটি মডেল বা বিশ্লেষণে উপযোগী হয়।

৬. ফিচার ইঞ্জিনিয়ারিং

  • অর্থ: ডেটাসেটে নতুন ফিচার তৈরি বা বিদ্যমান ফিচার পরিবর্তন করে উপযোগী করে তোলা।
  • টেকনিক:
    • বৈশিষ্ট্য সিলেকশন: প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য নির্বাচন এবং অপ্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য বাদ দেওয়া।
    • নতুন বৈশিষ্ট্য তৈরি: বিদ্যমান বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে নতুন বৈশিষ্ট্য তৈরি করা, যা মডেলের পারফরম্যান্স বাড়াতে সহায়ক।

Agile Data Science এ প্রতিটি স্প্রিন্টে ডেটা পরিচ্ছন্নতা প্রক্রিয়া

Agile পদ্ধতিতে প্রতিটি স্প্রিন্টে ডেটা পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করার জন্য কিছু ধাপ অনুসরণ করা হয়:

১. প্রাথমিক ডেটা ক্লিনিং:

  • প্রথম স্প্রিন্টে ডেটার গুণগত মান যাচাই এবং প্রাথমিক ক্লিনিং করা হয়।

২. ফিডব্যাক ভিত্তিক ক্লিনিং:

  • প্রতিটি স্প্রিন্টে ব্যবহারকারীর ফিডব্যাক অনুযায়ী ডেটার গুণগত মান পুনর্বিবেচনা করা এবং প্রয়োজনীয় পরিমার্জন করা হয়।

৩. ইন্টারেক্টিভ ডেটা ক্লিনিং:

  • প্রতিটি স্প্রিন্টে ক্লিনিং টাস্ক পুনরায় মূল্যায়ন করা হয় এবং পরবর্তী স্প্রিন্টে নতুন ডেটা ক্লিনিং চালানো হয়।

উপসংহার

Agile Data Science এ ডেটার গুণগত মান এবং পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি স্প্রিন্টে ডেটার গুণগত মান যাচাই এবং পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করার মাধ্যমে একটি সঠিক এবং নির্ভুল মডেল তৈরি করা সম্ভব হয়, যা প্রজেক্টের সফলতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

Promotion
NEW SATT AI এখন আপনাকে সাহায্য করতে পারে।

Are you sure to start over?

Loading...